0
 শুধু মাত্র গর্ভাবস্থায় যে বেশি করে পানি পান করতে হবে, ব্যাপারটা তা নয়। বরং সুস্থ থাকতে হলে সবসময়ই বেশি করে পানি পান প্রয়োজন। কিন্তু যখন কোন নারী গর্ভবতী হন, তখন তাকে স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় আরও বেশি করে পানি খেতে হবে। কারণ গর্ভাবস্থায় প্রথম ৩ মাসে যে বমিভাব দেখা যায় তা হল আসলে মা ও ভ্রুনের পানি খাওয়ার সংকেত। ভ্রুনের কোষ বৃদ্ধির জন্য যে পানি দরকার তা মায়ের শরীর থেকেই আসে। এছাড়া পানির আরও অনেক প্রয়োজনীয়তা আছে গর্ভকালে। গর্ভাবস্থায় পানির সাহায্য নিয়েই খাদ্য ও পুষ্টি রক্তের মধ্যে দিয়ে ভ্রুনের শরীরে পৌঁছায়। চলুন তাহলে জেনে নিই গর্ভাবস্থায় পানির প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে আরও কিছু বিষয়।

  • গর্ভাবস্থায় সাধারণ অসুখ, মূত্রাশয় সংক্রমণ, কোষ্ঠকাঠিন্য, অর্শরোগ, এই ধরণের সমস্যা গুলো পানি খেয়েই রোধ করা যায়।
  • পানি শূন্যতার জন্য ডেলিভারির সময় কনট্রেবসন বেশি হতে পারে এবং লেবার পেইনও তাড়াতাড়ি শুরু হয়। 
  • ইউটেরাসে এমিউনিটি ফ্লুইডে (যার বেশির ভাগ পানি) সারাদিন ধরেই পানির বদল হতে থাকে। তাই গর্ভাবস্থায় প্রচুর পরিমানে পানি খাওয়া প্রয়োজন।
  • বুকের দুধ তৈরির জন্য শরীরে যথেষ্ট পরিমানে পানির প্রয়োজন। তাই পানি পান করতে হবে প্রচুর পরিমানে।

      তথ্য সুত্রঃ babycenter

Post a Comment

 
Top