
- টকদই হজমে সহায়তা করে। টকদইয়ের এনজাইম বদহজম প্রতিরোধে সহায়তা করে।
- টকদইয়ে ফ্যাট কম থাকে, এতে করে রক্তের ক্ষতিকর কোলেস্টেরল ‘এলডিএল’ কমাতে সাহায্য করে।
- টকদই রক্ত পরিশোধন করতে সহায়তা করে।
- টকদইয়ের ল্যাকটিক কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
- যারা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন তারাও এই উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন নিয়মিত টকদই খাওয়ার মাধ্যমে। রোগীরা নিয়মিত টক দই খেয়ে রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন।
- টক দইয়ের ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ‘ডি’ আমাদের হাঁড় ও দাঁতের গঠন মজবুত করতে এবং হাড় ও দাঁতের সমস্যা জনিত রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
- টক দই দেহে ক্ষতিকর টক্সিন জমতে বাধা দেয়। এবং অন্ত্রনালী পরিষ্কার রেখে শরীরকে সুস্থ রাখে ও অল্প বয়সে বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে। শরীরে টক্সিন কমার কারণে ত্বকের সৌন্দর্যও বৃদ্ধি পায়।
- টকদইয়ের আমিষ দুধের চাইতে সহজে ও কম সময়ে হজম হয়ে যায়। এর যাদের দুধের হজমে সমস্যা অর্থাৎ যাদের ল্যাক্টোজেন ইন্টলারেন্সের সমস্যা রয়েছে তারা দুধের পরিবর্তে অনায়েসে টকদই খেতে পারেন।
- নিয়মিত টকদই খেলে ডায়বেটিস ও হৃদপিণ্ডের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় খুব সহজেই।
- যারা ওজন কমাতে চান তারা নিজেদের ডায়েট প্ল্যানে যোগ করে নিতে পারেন কম ফ্যাটযুক্ত এই টকদই। চটজলদি ওজন কমাতে এর জুড়ি নেই।
সূত্রঃ askdrsears.com
Post a Comment